Il calcio, football o soccer, come viene chiamato in varie parti del mondo, è lo sport più bello inventato dal genere umano. E i campionati mondiali [it] sono l'evento sportivo più seguito al mondo. Il Bangladesh [it] è uno dei rari Paesi in cui durante i mondiali la gente si identifica e tifano per una nazione con cui altrimenti non avrebbe alcun legame [en]. Le squadre favorite? ‘Argentina’ o ‘Brasile’, di cui potrete vedere le bandiere appese sui tetti dai vari sostenitori.
Nell'imminenza del calcio d'inizio in Sudafrica, i blogger bengalesi discutono animatamente di questo super-evento. L'argomento del giorno è l'analisi dei tifosi sulla vittoria o meno del mondiale di una determinata squadra. Intanto altri blogger rilanciano alcuni momenti memorabili delle edizioni precedenti dei mondiali.
Su Somewherein [ben], piattaforma per blog in bengalese, Mamu condivide [ben] i suoi ricordi dei Mondiali di calcio del 1982 [it] :
১৯৮২ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশন প্রথম ভূউপগ্রহ কেন্দ্রের মাধ্যমে বিশ্বকাপের খেলা সরাসরি প্রচার করে।আমি তখন একেবারে শিশু কিন্তু আমার দেখা প্রথম সরাসরি বিশ্বকাপের কথা ষ্পষ্ট মনে আছে। গভীর রাতে খেলা শুরু হত। পড়ার ছেলেরা দলবেঁধে খেলা দেখতে আসত। বাসার উঠানে টিভিটাকে নিয়ে আসা হত, দর্শকেরা দুটি দলে বিভক্ত হয়ে যেত। জয়ী দল নাচতে নাচতে পরাজিতরা বিমর্ষ বদনে বাড়ী ফিরত।
Più oltre aggiunge:
আমাদের টেলিভিশন ছিল সাদাকালো। কিন্তু আমার দৃষ্টিতে সেই বিশ্বকাপ ছিল সবচেয়ে রঙ্গীন।
I tifosi bengalesi sono davvero folli. Anche Mamu rilancia un racconto dei mondiali del 1990:
এই বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা জার্মানীর কাছে পরাজিত হয়। ফাইনালের রেফারিং নিয়ে বেশ সমালোচনা হয়েছিল। বিষয়টি বাংলাদেশের আর্জেন্টাইন ভক্তদের মোটেও ভালো লাগেনি। এদের একজন রেফারি কোডেসালের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের আদালতে মামলা করে দেয়।
Mamu ci informa che anche la religione ha contribuito a creare tifosi: il calciatore italiano Roberto Baggio è Buddista, ed ecco perchè i Buddisti del Bangladesh hanno tifato [en] per l'Italia nei mondiali del 1994:
১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য এক ভিন্ন মাত্রা যোগ করে। যদিও বাংলাদেশের জনগণ ব্রাজিল বা আর্জেন্টিনাকে সমর্থণ করে, তারপরে বাংলাদেশের পাবর্ত্য চট্টগ্রামের বাস করা বৌদ্ধরা ইতালিকে সমর্থন করে। এর কারণ রবার্তো ব্যাজিও। তিনি ছিলেন ইতালির মধ্যমাঠের সেরা খেলোয়াড়। ব্যাজিও ছিল বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী। ব্যাজিও কক্সবাজারের এক বৌদ্ধ মন্দিরের সংস্কার কাজে অর্থ দান করেছিলেন।
Non solo la religione ma anche un altro fattore ha contribuito ad aumentare il tifo per l'Italia:
তবে কেবল বৌদ্ধরা ব্যাজিও ইতালিকে সমর্থন করেনি। এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশের অন্যতম এক নায়িকা ইতালিকে সমর্থন করে। তার সমর্থণের কারণ, ইতালির ফুটবলাররা ছিলেন সুদর্শণ। (ভিভা ইতালিয়া):
Sfortunatamente tutte le preghiere e incitamenti non si sono materializzati, perchè il Brasile ha battuto l'Italia in finale. Baggio ha sbagliato un rigore fondamentale e l'Italia ha perso la coppa.
In calce al post citato sopra, Nasiruddin Hojja commenta [ben] con questo titolo, ‘come i mondiali di calcio hanno avuto impatto sulle professioni e sulla politica nel nostro Paese’:
১৯৮২ সালের বিশ্বকাপ সম্বন্ধে একটা স্মৃতি আমার মনে আছে। আমাদের মফস্বল শহরে যে পাড়ায় আমি বাস করতাম, তার কাছে একটা বস্তি ছিল। সেখানে অনেক গরীব লোক বাস করত। যাদের অনেকের পেশা ছিল চুরি করা। ফুটবল বিশ্বকাপের কারণে সেবার মানুষ রাত জেগে খেলা দেখতে শুরু করে। এর ফলে চোরদের চুরি করতে সমস্যা দেখা দেয়। একদিন স্কুল থেকে ফেরার সময় দেখি তারা সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছে, রাত জেগে খেলা দেখানো বন্ধ কর।
চোরদের জন্য বিষয়টি বেদনাদায়ক হলেও পুলিশের জন্য বিশ্বকাপ আর্শীবাদ স্বরূপ, বিশেষ করে বিশ্বকাপের খেলা যদি গভীর রাতে অনুষ্ঠিত হয়।
Ricordo una cosa dei mondiali del 1982. Vivevo in una piccola città e vicino casa mia c'era un quartiere malfamato. Alcuni di quei poveretti erano dei ladri professionisti. Quella era la prima volta che la gente stava sveglia dopo mezzanotte per guardare i mondiali. Così era molto difficile per i ladri eseguire i loro “lavoretti”. Un giorno mentre stavo tornando da scuola, ho sentito che urlavano slogan contro il governo del Bangladesh, del tipo “smettetela di trasmettere i mondiali a mezzanotte”.
Sebbene i mondiali fossero un cattivo presagio per i ladri del Bangladesh, sono state sicuramente una benedizione per la polizia, specialmente perchè le partite andavano in onda dopo mezzanotte.
Nasiruddin aggiunge che i mondiali e le relative superstar in qualche vengono usate a scopo politico:
তবে বিশ্বকাপ ফুটবলের সেরা তারকা রাজনীতির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে দেখেছি বিশ্বকাপের পর পরই। ১৯৯০ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা ফাইনালে জার্মানীর কাছে হেরে যায়। ফাইনালের এই পরাজয় ম্যারাডোনা মেনে নিতে পারেনি। মাঠে সে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। তার সাথে কেঁদে উঠে হাজার হাজার বাংলাদেশি। বাংলাদেশীদের মাঝে ম্যারাডোনার জনপ্রিয়তাকে পূঁজি করে সে সময় স্বৈরশাসকের একজন উপ-রাষ্ট্রপতি ঘোষণা দেয় যে, তারা বাংলাদেশে ম্যারাডোনাকে নিয়ে আসছে। কিন্তু যখন একজন বাংলাদেশী সাংবাদিক এই তার সম্ভাব্য বাংলাদেশ যাত্রা নিয়ে প্রশ্ন করে তখন ম্যারাডোনা জানাতে চায় বাংলাদেশ কোথায়? পুরো সংবাদটি ছিল রাজনৈতিক জনপ্রিয়তা অর্জনের জন্য এক মিথ্যাচার।
Infine, Nadia Chowdhury Dina ricorda [ben] la sua esperienza:
১৯৮৬ এর বিশ্বকাপের সময় যখন আমি খুবই ছোট আব্বা আমাদের রাতে ডেকে তুলত খেলা দেখার জন্য। তখন খেলার কিছুই বুঝিনা শুধু আববা যখন গোল বলে চিৎকার দিত আমরা ভাইবোন মিলে সেই সাথে চিৎকার দিতাম । তখন ঘুম ভেঙ্গে খেলা দেখতে ওঠার অন্যতম কারন ছিল সকালে স্কুলে যেয়ে বলতে পারব আমি রাত জেগে খেলা দেখেছি যদিও উঠে একটু পরেই আবার ঠুস হয়ে যেতাম ঘুমে।